প্রতিবন্ধী শিশু কাকে বলে- What is a disabled child?

Image
   প্রতিবন্ধী শিশু কাকে বলে- What is a disabled child? আমাদের চারপাশে কিছু শিশু থাকে যারা অন্যান্য সাধারণ শিশুদের মতো নয়। তাদের শারীরিক গঠন আলাদা, এবং তাদের আচরণও স্বাভাবিকের তুলনায় ধীর বা সমস্যাযুক্ত। কিছু শিশুর চোখে ভালোভাবে দেখা যায় না, কারো হাঁটাচলায় সমস্যা থাকে, কারো মনে বা বোঝার ক্ষমতায় কিছু দেরি হয়, আবার কিছু শিশু বয়সের তুলনায় শিশুদের মতো আচরণ করে। এসব শিশু নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার শিকার। এরা প্রতিবন্ধী শিশু। এগুলোকে "বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু" বলা হয়, কারণ তাদের পূর্ণ বিকাশের জন্য বিশেষ যত্ন এবং প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। এসব শিশুদের জীবনযাত্রার উন্নতি ও সহায়তার জন্য আমাদের সবার মধ্যে তাদের সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই কারণে ৩রা ডিসেম্বর বিশ্ব প্রতিবন্ধী দিবস হিসেবে পালিত হয়। পোষ্ট সূচিপত্র:প্রতিবন্ধী শিশু কাকে বলে- What is a disabled child? ভূমিকা শারীরিক প্রতিবন্ধী কাকে বলে-What is physically...

ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z

 

ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z

আজকের লেখায় আমি ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনাদের সাধারণ প্রশ্নের সঠিক এবং তথ্যবহুল উত্তর প্রদান করব। পাশাপাশি, আমি আপনাকে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল মার্কেটিং গাইডলাইনও দেব, যা আপনার ভবিষ্যতের উন্নতিতে সহায়ক হবে। প্রথমেই, আমি আপনাদেরকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ধারণা বোঝাব। ডিজিটাল মার্কেটিং হলো পণ্য বা সেবা প্রচারের জন্য ইন্টারনেট ও অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা। এটি আধুনিক বিপণনের একটি অপরিহার্য অংশ হিসেবে বিবেচিত।

ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z


ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। প্রথমত, ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট লক্ষ্যগুলো সহজেই অর্জন করা সম্ভব। এটি ব্যবহারকারীদের সাথে প্রতিষ্ঠানের সংযোগ স্থাপন করে, যা লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হয়। দ্বিতীয়ত, এটি দরজায় দরজায় প্রচারণার চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী এবং কম খরচে আর্থিক সাফল্য অর্জনের সুযোগ করে দেয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন শাখা বা ক্ষেত্রের মধ্যে, আমি উল্লেখ করবো ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার সম্পর্কে। ডিজিটাল মার্কেটিং একটি বিশাল ক্ষেত্র, যেখানে নানা ধরণের ক্যারিয়ারের সুযোগ রয়েছে। যেমন, ডিজিটাল মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট, সামগ্রিক পরিচালনা, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেল মার্কেটিং ইত্যাদি।

আমি ভবিষ্যতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর অগ্রগতি এবং প্রযুক্তির বিকাশ নিয়ে আলোচনা করবো। সংক্ষেপে বলতে গেলে, ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইনে পণ্য ও পরিষেবা প্রচারের একটি অসাধারণ পদ্ধতি, যা সারা পৃথিবীর সাথে সংযোগ স্থাপন করে।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বোঝায়, অনলাইনে প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড তার পণ্য বা সেবার প্রচারের জন্য কাস্টমারদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি করার প্রক্রিয়া। অর্থাৎ, এটি এমন একটি কার্যকলাপ যা প্রতিষ্ঠানকে তার পণ্য, সেবা বা সমাধানের জন্য কাস্টমারদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সহায়তা করে। এই ধরনের প্রচারণাগুলোই ডিজিটাল মার্কেটিং নামে পরিচিত। সাধারণত এই প্রক্রিয়াটি অনলাইন প্লাটফর্মগুলির মাধ্যমে সম্পন্ন হয়, যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, লিঙ্কডইন, গুগল ইত্যাদি। উদাহরণস্বরূপ, আমরা প্রতিদিন ফেসবুক বা ইউটিউবে যে বিজ্ঞাপনগুলো দেখি, সেগুলো ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অন্যতম উদাহরণ।

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ টার্ম হলো "ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল"।

ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল কী?

যে প্লাটফর্মের মাধ্যমে একটি প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মার্কেটিং কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেই প্লাটফর্মগুলোকে ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি ফেসবুকে মার্কেটিং করা হয়, তাহলে ফেসবুকই হবে সেই ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল; একইভাবে, যদি ইউটিউবে মার্কেটিং করা হয়, তাহলে ইউটিউব হবে সেই ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেল।

ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার পর সাধারণত একটি প্রশ্ন ওঠে—ডিজিটাল মার্কেটিং আসার আগে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কী ধরণের মার্কেটিং করত? এই ধরণের মার্কেটিংকে ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং বলা হয়।

ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং কী?

ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং হলো সেই মার্কেটিং পদ্ধতি, যা অনলাইনের বাইরে বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করে করা হয়। অর্থাৎ, ডিজিটাল বা ইন্টারনেট মার্কেটিং আসার আগে যে উপায়গুলোতে প্রতিষ্ঠানগুলো মার্কেটিং করত, তা ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং নামে পরিচিত।

উদাহরণস্বরূপ, টেলিভিশন বা রেডিও বিজ্ঞাপন, সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিনে বিজ্ঞাপন, লিফলেট, ব্যানার ইত্যাদি হল ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং-এর কিছু উদাহরণ।

ডিজিটাল মার্কেটিং প্রধান উপাদান কতগুলি?

ডিজিটাল মার্কেটিংকে মূলত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়: প্রথমটি হলো অর্গানিক মার্কেটিং, আর দ্বিতীয়টি হলো পেইড মার্কেটিং।

অর্গানিক মার্কেটিং কী?

যখন কোনো প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার করে মার্কেটিং করে, তখন সেই মার্কেটিং পদ্ধতিকে অর্গানিক মার্কেটিং বলা হয়।
অর্গানিক মার্কেটিং-এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড তাদের কন্টেন্ট পোস্ট করে এবং সাম্প্রতিক অ্যালগরিদমের সাহায্যে নির্ধারিত সময়ে দক্ষভাবে তাদের টার্গেট অডিয়েন্সের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। এ ধরনের পোস্টগুলো প্রতিষ্ঠানগুলোর অফিসিয়াল পেজ বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত হয় এবং এগুলোর প্রচার মূলত অর্গানিকভাবেই ঘটে।

অর্গানিক মার্কেটিং-এর একটি সুবিধা হলো এটি ব্যয়বিহীন এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হতে পারে।

পেইড মার্কেটিং কী?

পেইড মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড তাদের প্রচার বা প্রসারের জন্য অর্থ ব্যয় করে। এটি সাধারণত পেইড বিজ্ঞাপন, পেইড সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, পেইড সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (এসইএম), এবং অন্যান্য বিজ্ঞাপনী পদ্ধতিতে প্রযোজ্য হয়। পেইড মার্কেটিং কার্যক্রমের জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো একটি নির্দিষ্ট বাজেট নির্ধারণ করে এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে বিজ্ঞাপন প্রদান করে।

পেইড মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত বিজ্ঞাপন প্রদানের জন্য প্ল্যাটফর্মকে অর্থ প্রদান করে, যা তাদের বিজ্ঞাপনগুলির দৃশ্যমানতা, কনভার্সন রেট বা ক্লিক থ্রু রেটের মতো বিভিন্ন মেট্রিক্সে মূল্যায়িত হয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z


এই দুটি প্রধান মার্কেটিং পদ্ধতি কীভাবে একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের লক্ষ্যমূলক মার্কেটিং লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করে, তা উপরে আলোচনা করা হয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং কত প্রকার ও কি কি? 

ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যা মূলত ব্যবহৃত ডিজিটাল মার্কেটিং চ্যানেলের উপর নির্ভর করে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং-এর কিছু প্রধান প্রকারভেদ নিম্নরূপ:

১. **সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM)**

২. **সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM)**

৩. **সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)**

৪. **ইমেইল মার্কেটিং (Email Marketing)**

৫. **কনটেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing)**

৬. **ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং (Influencer Marketing)**

৭. **অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)**

### ১. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (SMM):
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং হলো এমন একটি মার্কেটিং কৌশল যেখানে প্রতিষ্ঠান বা ব্র্যান্ড তাদের পণ্য প্রচারের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে। এটি সাধারণত ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, লিঙ্কডইন ইত্যাদির মাধ্যমে সম্পন্ন হয়।
### ২. সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং (SEM):
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং একটি প্রচলিত মার্কেটিং কৌশল, যেখানে কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের মার্কেটিং কার্যক্রম হিসেবে সার্চ ইঞ্জিনগুলির (যেমন গুগল বা বিং) ব্যবহার করে। এটি দুটি প্রধান অংশে বিভক্ত: সার্চ ইঞ্জিন বিজ্ঞাপন এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO। উদাহরণ হিসেবে গুগল সার্চ অ্যাড এবং বিং সার্চ অ্যাড উল্লেখযোগ্য।

### ৩. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO):
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) হলো একটি মার্কেটিং কৌশল, যা ওয়েবসাইটগুলিকে সার্চ ইঞ্জিনের নির্দিষ্ট কীওয়ার্ডে প্রথম পাতায় প্রদর্শিত করতে সহায়তা করে। এই পদ্ধতিতে, ওয়েবসাইটের বিভিন্ন উপাদান যেমন কনটেন্ট, মেটা ট্যাগ, লিঙ্ক স্ট্রাকচার ইত্যাদি সম্পাদিত হয়, যাতে সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইটের বিষয়বস্তু সম্পর্কে আরও ভালভাবে বুঝতে পারে। SEO-এর মূল লক্ষ্য হলো ওয়েবসাইটগুলিকে সার্চ ইঞ্জিনে উচ্চ মানের ফলাফলে প্রদর্শিত করা।


### ৪. ইমেইল মার্কেটিং:
যখন কোনো প্রতিষ্ঠান তার কাস্টমার বা সম্ভাব্য কাস্টমারদের সাথে ইমেইলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে আগ্রহ তৈরি করে অথবা ব্র্যান্ডিং করে, তখন সেটিকে ইমেইল মার্কেটিং বলা হয়। ইমেইল মার্কেটিং করতে হলে প্রথমে আপনাকে কাস্টমার বা সম্ভাব্য কাস্টমারদের ইমেইল ঠিকানা সংগ্রহ করতে হবে। তারপর কোনো ইমেইল মার্কেটিং সফটওয়্যার, যেমন মেইলচিম্প বা অন্য সমর্থনযোগ্য প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ইমেইল পাঠাতে হয়। 

### ৫. কনটেন্ট মার্কেটিং:
কনটেন্ট মার্কেটিং হলো একটি এমন মার্কেটিং পদ্ধতি, যেখানে একটি প্রতিষ্ঠান তার টার্গেট কাস্টমারদের সমস্যাগুলো হাইলাইট করে এবং সেগুলোর সমাধান নিয়ে প্রচুর ফ্রি কনটেন্ট উন্মুক্ত করে। এই কনটেন্টগুলো সাধারণত সহায়ক ও অত্যন্ত রিসোর্সফুল হয়, যা অডিয়েন্স নিজেরাই তাদের ডিজিটাল মিডিয়াতে শেয়ার করে। ফলে, কোনো পেইড ক্যাম্পেইন ছাড়াই প্রতিষ্ঠানটির ভালো পরিমাণ ব্র্যান্ডিং হয় এবং মানুষের মধ্যে একটি আস্থা তৈরি হয়, যা পরবর্তীতে তাদের প্রোডাক্ট বা সেবা কেনার প্রতি উৎসাহিত করে।

### ৬. ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং:
ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং হলো একটি পদ্ধতি, যেখানে প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাক্ট বা সেবা ডিজিটাল ইনফ্লুয়েন্সারের মাধ্যমে প্রমোট করে। ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রচুর পরিমাণ ফ্যান এবং ফলোয়ার থাকতে হয়, যারা ব্র্যান্ডের টার্গেট অডিয়েন্সের সাথে মেলে। এই ফ্যানবেসকে লক্ষ্য করে ইনফ্লুয়েন্সাররা সেই ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট বা সেবা প্রমোট করে।

ডিজিটাল মার্কেটিং A to Z



### ৭. অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং:
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো এমন একটি মার্কেটিং প্রক্রিয়া, যেখানে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট বা সেবা অনলাইনে নিজের চ্যানেলের মাধ্যমে বিক্রি করে, এবং সেই প্রোডাক্টের বিক্রয়মূল্য থেকে একটি নির্দিষ্ট অংশের কমিশন লাভ করে।

উপসংহার

সমযের সাথে সাথে, নতুন প্রযুক্তি ও আইডিয়ার সাথে নিজেকে উন্নত করা সহজ হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং আপনার জীবনে বিপর্যস্ত পরিবর্তন এনে দিতে পারে, কিন্তু এটির শেখার জন্য সময় প্রয়োজন। আপনার কাছে যত সময় রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য, সেই সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে। 

মনে রাখতে হবে, ডিজিটাল মার্কেটিং একটা গুরুত্বপূর্ণ স্কিল। আপনি যত বেশি সময় দিয়ে এই দক্ষতা অর্জন করবেন, তত দ্রুত আপনার পেশার মাধ্যমে উন্নতি হবে। কিন্তু এটি শর্টকাট নয়। ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে সঠিক ধারণা এবং কার্যকারিতা অর্জন করতে আমরা শীঘ্রই আরও বিস্তারিত তথ্য উন্নত করব। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে আরও আগ্রহী হন তাহলে, এখানে একটি বেসিক কোর্স সম্পূর্ণ ফ্রি পেতে পারেন। এই কোর্সটি দেখে আপনি আরও অনেক কিছু জানতে পারেন ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে।


  


Comments

Popular posts from this blog

কমলা গাছের যত্ন এবং পরিচর্যার পদ্ধতি

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করার উপায় - অনলাইনে থেকে কিভাবে ইনকাম করার উপায় ২০২৪

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার কিছু সহজ উপায়